Summary
দাবাদাবা একটি জনপ্রিয় খেলা যা বোর্ডে খেলা হয় এবং এর উৎপত্তি ভারতবর্ষে। একজন দাবাড়ু খেলতে পারে দুটি খেলোয়াড়। জেতার জন্য বিপক্ষের রাজাকে 'কিস্তিমাত' করতে হয়।
দাবা খেলার তথ্য:
- আদি নাম: চতুরঙ্গ
- গ্রান্ডমাস্টার খেতাব: সর্বোচ্চ খেতাব
- প্রথম গ্রান্ডমাস্টার: বিশ্বনাথ আনন্দ (১৯৮৮)
- উপমহাদেশের প্রথম গ্রান্ডমাস্টার: নিয়াজ মোর্শেদ
- বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা দাবাড়ু: রাণী হামিদ (জাতীয় চ্যাম্পিয়ন ১৯ বার)
- বাংলাদেশের গ্রান্ডমাস্টার: ৫ জন
বাংলাদেশের ক্রীড়া সম্পর্কিত তথ্য:
- বিশ্ব অলিম্পিকে প্রথম অংশগ্রহণ: ২৩তম অলিম্পিক, ১৯৮৪ (লস এঞ্জেলস)
- কমনওয়েলথ গেমসে প্রথম অংশগ্রহণ: ১৯৭৮
- আইসিসি ট্রফিতে প্রথম অংশগ্রহণ: ১৯৭৯
- ফিফার সদস্যপদ: ১লা জানুয়ারি, ১৯৭৬
- প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবলে বাছাই: ১৯৮৬
- সাঁতারুরা: ব্রজেন দাস (ইংলিশ চ্যানেল) এবং আরতি সাহা (প্রথম এশীয় নারী)
- অলিম্পিকে অংশগ্রহণ: সিদ্দিকুর রহমান (২০১৬)
দাবা
দাবা একটি জনপ্রিয় খেলা যা বোর্ড বা ফলকের উপর খেলা হয়। দাবা খেলার সর্বপ্রথম সূচনা হয় ভারতবর্ষে। যিনি দাবা খেলেন তাকে দাবাড়ু বলা হয়। দাবায় দু'জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দাবা খেলায় জিততে হলে বোর্ডের ওপর দুটি সরিয়ে বা চাল দিয়ে বিপক্ষের রাজাকে কোণঠাসা করে এমন স্থানে আনতে হয় যেখান থেকে রাজা আর স্থানান্তরিত হতে পারে না, দাবার পরিভাষায় একে বলে 'কিস্তিমাত'।
জেনে নিই
- দাবা খেলার উৎপত্তি- ভারতে।
- দাবা খেলার আদি নাম- চতুরঙ্গ।
- পাবায় সর্বোচ্চ খেতাব গ্রান্ডমাস্টার।
- গ্যারি কাসপারভ যে কম্পিউটারের কাছে হেরে যান- ডিপ ব্লু।
- ভারতের প্রথম গ্রান্ডমাস্টার বিশ্বনাথ আনন্দ; ১৯৮৮ সালে।
- গ্রান্ড মাস্টার খেতাব অর্জনকারী উপমহাদেশের প্রথম দাবাড়ু নিয়াজ মোর্শেদ।
- বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা দাবাড়ু- রাণী হামিদ।
- বাংলাদেশের দাবাড়ুরা গ্রান্ডমাস্টার' খেতাব পেয়েছেন ৫ জন।
- 'গ্যারি কাসপারভ, চেক নামটি জড়িত- দাবা খেলার সাথে।
- দাবার সর্বোচ্চ উপাধি : গ্র্যান্ডমাস্টার।
- দাবার আরেক নাম- চতুরঙ্গ, উৎপত্তি- ভারতে।
- বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ৫ জন গ্র্যান্ডমাস্টার উপাধি পেয়েছেন।
- নিয়াজ মোর্শেদ শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু ও দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার উপাধি প্রাপ্ত ।
- বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক মহিলা দাবাড়ু : রানী হামিদ। (১৯ বার জাতীয় দাবায় চ্যাম্পিয়ন)।
অন্যান্য খেলাধুলায় বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ বিশ্ব অলিম্পিকে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ২৩তম অলিম্পিক লস এঞ্জেলস, ১৯৮৪ সালে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথ গেমসে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ১৯৭৮ সালে।
- বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফিতে প্রথম অংশগ্রহণ করে : ১৯৭৯ সালে।
- বাংলাদেশ ফিফার সদস্যপদ পায় : ১লা জানুয়ারি, ১৯৭৬ সালে ।
- বাংলাদেশ প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবলের বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে : ১৯৮৬ সালে।
- বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সাঁতারু ও ইংলিশ চ্যানেল (দৈর্ঘ্য : ১৬.১ কি.মি) অতিক্রমকারী : ব্রজেন দাস ।
- ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী প্রথম এশীয় ও বাঙালি নারী : আরতি সাহা।
- সরাসরি অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন : সিদ্দিকুর রহমান (২০১৬, রিওডিজেনেরিও)।
Content added || updated By
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
চতুরঙ্গ
পিংপং
হাতি-ঘোড়া
মন্ত্রী-রাজা
সূর্যশেখর গাঙ্গুলী
দিব্যেন্দু বড়ুয়া
নিয়াজ মোরশেদ
জিয়াউর রহমান
ভারতে
ইংল্যান্ডে
রাশিয়ায়
আমেরিকায়
১২
১৩
১৪
১৫
নিয়াজ মোরশেদ
জিয়াউর রহমান
রানী হামিদ
এনামুল হোসেন রাজীব
Read more